কুমিল্লার রাতুল ভাই বিদেশে এসেছিলো ধারদেনা করে।
সুদের টা/কা আর সাথে কিস্তির টা/কা মিলিয়ে চাপ কম নয়।
নিয়মিত কাজ না থাকায় বাড়ি থেকে পরিবারের লোকেরা ঝামেলা করে।
কিস্তির লোক বাড়ি এসে বসে থাকে।
শুধু টেনশান আর টেনশান!
ফলাফল— একদিন ঘুমের মধ্যেই শেষ।
জুয়েল নামে এক বন্ধু গতকাল মাত্র ৩০ বছর বয়সেই ঘুমের মধ্যে শেষ!
এত তরতাজা প্রাণ, সদ্য বিয়ে করলো— হঠাৎ এমন কেন?
আজকে জানলাম, পারিবারিক অশান্তিতে বেশ কয়েক মাস ধরেই সে বিপর্যস্ত।
মাকেও বোঝাতে পারতো না, বউকেও বোঝাতে পারতো না।
প্রতিদিন বাড়িতে ঝামেলা।
ফলাফল— ঘুমের মধ্যে হার্ট অ্যাটাক।
মূলত এই কাহিনিটা বলার জন্যই আজকের পোস্ট।
প্রিয় দেশবাসী,
এখানে মালিকের জ্বালা, বেতন না পাওয়ার জ্বালা, কাজ না থাকার জ্বালা, ফোরম্যানের জ্বালা—
এর মধ্যে যদি দেশ থেকেও অশান্তি আর জ্বালা পাঠান, আমরা বাঁচবোটা কী করে?
ছবিগুলো বিভিন্ন সময়ে ঘুমের মৃ**ত্যু হওয়া প্রবাসীদের।
আল্লাহ উনাদের জান্নাত দান করুক, আমিন।




–